LiteForex

LiteForex – লাইটফরেক্স ব্রোকারঃ

  • ব্রোকারঃ LiteForex (লাইট-ফরেক্স)
  • দেশঃ সাইপ্রাস
  • পেমেন্ট মেথডঃ লিবার্টি-রিজার্ভ, অ্যালার্ট-পে, মানিবুকার্স, ওকে-পে,ওয়েব-মানি, পারফেক্ট মানি, ক্রেডিট কার্ড, লাইটফরেক্স ডেবিট কার্ড, ব্যাংক ট্রান্সফার
  • সর্বনিম্ন ডিপোজিটঃ $1 (১ ডলার)
  • সর্বনিম্ন ট্রেড সাইজঃ ০.০০১ লট
  • লিভারেজঃ ১:৫০ থেকে ১:৫০০
  • স্প্রেডঃ EURUSD – ৩ পিপস
  • রেগুলেশনঃ Regulated by SIBA

সুবিধাঃ

  • মেটাট্রেডার ৪ ট্রেডিং প্লাটফর্ম
  • মেটাট্রেডার ৫ ট্রেডিং প্লাটফর্ম
  • ডেমো অ্যাকাউন্ট
  • বিভিন্ন ধরনের ডিপোজিট মাধ্যম
  • ইসলামিক অ্যাকাউন্ট (ইন্টারেস্ট বিহীন)
  • বিভিন্ন ধরনের বোনাস

অসুবিধাঃ

  • আমেরিকান সিটিজেনদের অ্যাকাউন্ট খোলার অনুমতি নেই

ওয়েবসাইট

 

Open a Lite Forex real account

 

Get Forex Bonus Daily

এটি একটি বিশেষ একাউন্ট। এই একা্ন্টের সুবিধা হল প্রতিদিন আপনার ট্রেডের ভিত্ততে আপনি বোনাস পাবেন। যেমন আপনি আজ ১ ডলার করে ১০ টি ট্রেড করেছেন তাহলে আপনি দিন শেষে ১৫ ডলার বোনাস পা্বেন। আপনি লাভে থাকলেও পাবেন, লসে থাকলেও পাবেন। ধরা যাক, equity ছিল 200 dollar. সারাদিন trade করে loss খেয়ে আপনার equity হয়ে গেল $195 কিন্তু দিন শেষে bonus পেলেন $15 তাহলে আপনার equity হয়ে গেল $210. সতিঃ এটা একটা অসাধারন ব্যপার। একাউন্ট করার জন্য নিচের Form টি পুরন করুন।

ফরেক্স কি?

ফরেক্স শব্দটি হলো ফরেইন কারেন্সি এক্সচেঞ্জ সংক্ষিপ্ত রুপ।  এটার বাংলা অর্থ বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন হলেও অনলাইন ফরেক্স ট্রেডাররা মানি এক্সচেঞ্জ এর মতো কাচা ডলার লেনদেন করেনা। নিজের কম্পিটার বা মোবাইলে বসে ভার্চুয়াল মানি বাই সেল করে। এটি পৃথিবীর সর্ববৃহৎ মার্কেট। এখানে প্রতিদিন ৪ ট্রিলিয়ন (১০০০ বিলিয়ন এ ১ ট্রিলিয়ন) ডলারের অধিক লেনদেন হয়। পৃথিবীর সবগুলি শেয়ার মার্কেট মিলেও প্রতিদিন এত লেনদেন হয়না। নিউ ইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের একদিনের গড় লেনদেন ৩০ বিলিয়ন ডলার। যেহেতু মার্কেটটি এত বড়, কোন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান এমনকি রাষ্ট্রও এককভাবে সহজে একে নিয়ন্ত্রিত করতে পারেনা।forex

আমরা যা শিখতে যাচ্ছি তাকে ফরেক্স বলা হলেও এখানে শুধু কারেন্সি ট্রেড হয় এমন না।  বিভিন্ন মেটাল, ওয়েল বা বিভিন্ন কোম্পানীর শেয়ারও বেচাকেনা করা হয়। যেমন আপনি ইচ্ছে করলে গুগল বা ফেসবুকের শেয়ার কিনতে পারবেন।

ফরেক্স করতে কি কি দরকার?

ইন্ডিকেটর কি?

ইন্ডিকেটর এক ধরনের নির্দেশক, যা আপনাকে প্রাইস বাড়বে কি কমবে নির্দেশ করে। যদি আপনার অজানা থাকে যে প্রাইস কি বাড়তে পারে কিংবা কমতে পারে, তবে ইন্ডিকেটর আপনাকে সে ক্ষেত্রে সাহায্য করবে। এটা বিভিন্ন সিগন্যাল দেখায় যার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন যে পরবর্তীতে প্রাইস বাড়বে না কমবে এবং সে অনুসারে ট্রেড করতে পারেন। এছাড়া অনেক ইন্ডিকেটর মার্কেট ট্রেন্ড বুঝতেও আপনাকে সাহায্য করবে।

মনে রাখবেন ইন্ডিকেটর কিন্তু কিছু নির্দিষ্ট ফর্মুলা দিয়ে কাজ করে। তাই আপনি যে সব সময় সঠিক সিগন্যাল পাবেন তা নয়। অনেক সময় ভুল সিগন্যাল আসতে পারে। আবার ফান্ডামেন্টাল নিউজের কারনে ইন্ডিকেটরের সিগন্যাল অনেক সময় কাজ করবে না। তাই অন্ধভাবে ইন্ডিকেটর অনুসরন না করে নিজের অ্যানালাইসিসকে এর সাথে কাজে লাগিয়ে ট্রেড করুন।

অনেক ইন্ডিকেটর রয়েছে। মেটাট্রেডারে ডিফল্টভাবে কিছু ইন্ডিকেটর দেয়া থাকে। যেমনঃ Bollinger Bands, Moving Average, parabolic Sar ইত্যাদি। এছাড়াও অনলাইনে হাজার হাজার ইন্ডিকেটর ফ্রি পাওয়া যায়। আপনি সেগুলো মেটাট্রেডারে যোগ করে নিতে পারবেন। গুগলে Forex indicator লিখে সার্চ করলেই অনেক ইন্ডিকেটর পাবেন। এছাড়া বিডি ফরেক্স স্কুল এর “ ফরেক্স ইন্ডিকেটর ” সেকশনে অনেক ইন্ডিকেটর রয়েছে। যেকোনো ইন্ডিকেটর প্রথমে ডেমোতে টেস্ট করে দেখুন। ফলাফল ভাল লাগলে তারপর রিয়েল ট্রেডে ব্যবহার করুন।

ফরেক্সে প্রফিট করার অনেক উপায় রয়েছে। আর আপনি যখন ইন্ডিকেটর নিয়ে কাজ করবেন, এরা আপনার ট্রেডিং টুলবক্সে একেকটি ভিন্ন ভিন্ন টুলস হিসেবে কাজ করবে। আপনার হয়তো ইন্ডিকেটর ব্যবহার করার প্রয়োজন নাও থাকতে পারে, কারন হয়ত আপনি নিজেই অনেক ভাল মার্কেট অ্যানালাইসিস করতে পারেন অথবা আপনার আগে থেকেই পছন্দের ইন্ডিকেটর রয়েছে। কিন্তু নতুন নতুন টুলস আপনার ট্রেডিংকে আরও সমৃদ্ধ করবে এবং আপনি আরও ভালভাবে অ্যানালাইসিস করতে সক্ষম হবেন। কিন্তু খুব বেশি ইন্ডিকেটর ব্যবহার না করাই ভাল। ভিন্ন ভিন্ন ইন্ডিকেটর হয়তো আপনাকে আরও দ্বিধাগ্রস্থ করে তুলবে।

আমরা এখানে যেসব ইন্ডিকেটর নিয়ে আলোচনা করব তা হলঃ

Bollinger Bands
Parabolic Sar
Stochastic
ADX

RSI
আরও অনেক ইন্ডিকেটর রয়েছে। ভবিষ্যতে বিডি ফরেক্স স্কুলে আরো নতুন নতুন ইন্ডিকেটর যুক্ত করা হবে।
শুধুমাত্র একটি ইন্ডিকেটর কখনো অন্ধভাবে অনুসরণ করবেন না। কমপক্ষে ২-৩ টি ইন্ডিকেটর দেখে অ্যানালাইসিস করে ট্রেডের প্রস্তুতি নিন। ইন্ডিকেটর অনেক সময় ভুল সিগন্যাল দেয়।

কি ট্রেড করা হয়?

সহজ উত্তর কারেন্সি। কারণ আমরা বাস্তবে কিছু কিনছি না। তাই এই ধরনের ট্রেডিং কিছুটা বিভ্রান্তিকর মনে হতে পারে।

আমরা যখন একটি কারেন্সি কিনি তখন আমরা একটি দেশের কিছু শেয়ার কিনছি , একটি প্রতিস্থানের শেয়ার কেনার মত। কারেন্সির দাম হল ওই দেশের বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক অবস্থার প্রতিচ্ছবি।

যখন আমরা জাপানিজ ইয়েন কিনি (buy), আমরা মুলত জাপানি অর্থনীতিতে একটি শেয়ার কিনি। আমরা মনে করি জাপানি অর্থনীতির উন্নতি হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও আরও উন্নতি হবে। যখন আমরা ওই শেয়ারগুলো বিক্রি (sell) করে দেব, আশা করি আমরা লাভ করব।

সাধারণে, একটি কারেন্সির সাথে অন্য কারেন্সির আদান প্রদান হার সেই দেশটির অর্থব্যবস্থার তুলনায় অন্য দেশের অর্থব্যবস্থার প্রতিফলন।

Major Currencies

image-7 

 

কারেন্সি চিহ্নের তিনটি অক্ষর থাকে, যেখানে প্রথম দুইটি দেশের নাম নির্দেশ করে এবং তৃতীয়টি সেই দেশটির কারেন্সির নাম নির্দেশ করে।

যেমন NZD এর ক্ষেত্রে, NZ দিয়ে New Zealand বোঝানো হয়েছে, এবং D দিয়ে Dollar বোঝানো হয়েছে। সহজ, তাইনা?

উপরের কারেন্সিগুলো প্রধান কারন সেগুলোই সবচেয়ে বেশি ট্রেড করা হয়।

Buck হল USD’র ডাক নাম।

USD-কে greenbacks, bones, benjis, benjamins, cheddar, paper, loot, scrilla, cheese, bread, moolah, dead presidents, coco and cash money নামেও ডাকা হয়।

কিভাবে ফরেক্স মার্কেট থেকে আয় করা সম্ভব?

বিভিন্ন দেশের মুদ্রা সর্বদায় পরিবরতনশিল। আপনি পত্রিকায় দেখে থাকবেন যে কখনও

images

কখনও ডলার টাকার বিপরীতে শক্তিশালী হচ্ছে, আবার কখনও টাকা ডলার এর বিপরীতে শক্তিশালী হচ্চে। এরকম পৃথিবীর অধিকাংশ মুদ্রার বিপরিতেই হয়। সুতরাং, আপনার যদি ডলার কেনা থাকে, ডলারের বিপরীতে ইউরো এর দাম পরে গেলে আপনি ডলার বিক্রয় করে ইউরো কিনে রাখতে পারেন। আবার, ইউরো ডলার এর বিপরীতে শক্তিশালী হলে, ইউরো বিক্রয় করে অধিক ডলার পেতে পারেন।
হয়ত আপনার কাছে ১০০ ডলার ছিলো যা বিক্রয় করে আপনি ৮০ ইউরো ক্রয় করেছিলেন। পরবর্তীতে ইউরোর দাম বাড়ার পর তা বিক্রয় করে ১২০ ডলার পেলেন। এভাবে আপনি আয় করতে পারেন। শেয়ার মার্কেট এ শুধু শেয়ার এর দাম বাড়লেই (buy) আমরা প্রফিট করতে পারি। কিন্তু ফরেক্স মার্কেট এ, কোন কারেন্সি শক্তিশালী অথবা দুর্বল হক, দুই ক্ষেত্রেই আমাদের প্রফিট করার সুযোগ আছে যেটা ফরেক্স মার্কেটের সবচেয়ে বড় সুবিধা।

একজন সফল ট্রেডারের গুনাবলী

একজন সফল ট্রেডার এর গুণাবলী তিনটিঃ
  • Make Pips (পিপস বানানো)
  • Keep Pips (সেটাকে ধরে রাখা)
  • Repeat (বার বার পুনরাবৃত্তি করা)
পিপস কি তা আমরা পরে আপনাকে বিডি ফরেক্স স্কুলে জানাবো। যদি আপনি এই তিনটি কাজ বার বার করতে পারেন, একজন ফরেক্স সুপারস্টার হওয়ার পথে আপনি ঠিক রাস্তাতেই আছেন। কিন্তু মনে রাখবেন, কাজটা মোটেই সহজ নয়!
ফরেক্স ট্রেডিং সহজ নয়, কিন্তু প্রচুর পড়াশোনা ও কঠোর পরিশ্রম এর মাধ্যমে আপনিও একজন সফল ফরেক্স ট্রেডার হতে পারবেন। মনে রাখবেন ফরেক্সে যে সফল, তার কাছে আর যাই হোক, অর্থ কোনোদিন সমস্যা নয়।
মিথ্যা আশা দেখাচ্ছি? নিঃসন্দেহে এটা সত্যি। তবে, সেই যে আগেই বলেছি, ফরেক্স ট্রেডিং সহজ নয়। এটা যতই সহজ মনে হোক না কেন … কখনও মনে করবেন না যে ফরেক্স ট্রেডিং জুয়ার মত, বাই বা সেল করবো, কিছু একটা তো হবেই। যদি এরকম ভাবেন, তবে আপনার উচিত এখনই ফরেক্সকে বিদায় জানানো।

সূচনা

imes বিডি ফরেক্স স্কুলে আপনাকে স্বাগতম।

যদি আপনি ফরেক্স শেখার আগ্রহ নিয়ে এই সাইটে এসে থাকেন তাহলে ধৈর্যের সাথে serial Maintain করে পোস্টগুলো পড়ে যান। এই পোস্ট বার বার পড়লে বিষয়বস্তু ভালো মতো বুঝতে পারবেন। কোন বুঝতে অসুবিধা হলে কমেন্ট বক্সে প্রশ্ন করুন, দ্রুততম সময়ে উত্তর পাবেন আশা করি। এছাড়া  আপনাদের সহযোগিতার জন্য রয়েছে আমাদের লাইভ সাপোর্ট। প্রাথমিক বিষয় গুলো আয়ত্ব না করে উচ্চতর বিষয়গুলো পড়তে যাবেন না। এতে বিষয়গুলো আপনার কাছে বোধগম্য নাও হতে পারে।

মনে রাখবেন ফরেক্স এত বিশাল একটি ক্ষেত্র যে কোনদিনই আপনার ফরেক্স শেখা শেষ হবেনা। তাই এই সাইটটি কখনই সম্পূর্ণ নয়। প্রতিনিয়ত বিডি ফরেক্স স্কুল আপগ্রেড করা হবে। আমাদের এই স্কুলটিকে এমনভাবে সাজান হয়েছে যাতে তা আপনাকে ফরেক্স বিষয়ে একজন জ্ঞান সম্পন্ন ও দক্ষ ট্রেডার এবং ফরেক্স মার্কেটে আপনাকে একজন সফল ফরেক্স ট্রেডার হিসেবে গড়ে তুলতে পারে।

শিক্ষাকালীন সময়ে কোন রিয়েল একাউন্ট করবেন না। সাইট টি সম্পূর্ন স্টাডি করে কম্পপক্ষে ৩ মাস ডেমো প্র্যাকটিস করে যদি ধারাবাহিক সফলতা পান তাহলে রিয়েল একাউন্টে ট্রেড করা যেতে পারে। যেকোন ধরনের সহযোগিতার জন্য লাইভ সাপোর্ট এ যোগাযোগ করতে পারেন।
চলুন এবার শুরু করি

ফরেক্স কি?