ইম্পালসিভ তরঙ্গের ধাপসমূহ
১. ক্রমবর্ধমান তরঙ্গ- এই তরঙ্গসমূহ স্পষ্টভাবে দেখা যায়। এরা ছোট ছোট উপ-তরঙ্গ দ্বারা গঠিত যা সহজেই দৃশ্যমান।
কারেক্টিভ তরঙ্গের ধাপসমূহ
কারেক্টিভ তরঙ্গের গঠন জটিল প্রকৃতির হয়। এদের ছয়টি প্রধান ভাগে ভাগ করা যেতে পারেঃ
এই কখগ ধাপ ৫-৩-৫ পর্যায় মেনে গঠিত হয় যেখানে খ তরঙ্গ ক তরঙ্গের বেশি নয় এবং গ তরঙ্গ ক তরঙ্গকেও ছাড়িয়ে যায়।
সমানঃ
এই কখগ ধাপ ৩-৩-৫ পর্যায় মেনে গঠিত হয় যেখানে তিনটি তরঙ্গই সমান দৈর্ঘ্যের।
অনিয়মিতঃ
এই কখগ ধাপ ৩-৩-৫ পর্যায় মেনে গঠিত হয় যেখানে খ তরঙ্গ ক তরঙ্গকে ছাড়িয়ে যায় এবং গ তরঙ্গ ক তরঙ্গের কাছে (বা নিচে) শেষ হয়।
অনুভূমিক ত্রিভুজঃ
৫-তরঙ্গের ত্রিভুজ আকৃতি ৩-৩-৩-৩-৩ এর ছোট তরঙ্গ মিলে গঠিত হয়। সাধারণত এই ত্রিভুজগুলো ৪র্থ ইম্পালসিভ তরঙ্গে গঠিত হয়।
এই কখগ-X-কখগ ধাপ যেকোন দুইটি ধাপে (আঁকাবাঁকা, সমান, অনিয়মিত অথবা ত্রিভুজ) গঠিত হয় এবং X তরঙ্গ দ্বারা সংযুক্ত থাকে।
দ্বিগুণ তিন তরঙ্গের উদাহরণঃ
ছবি সম্পর্কেঃ
উপরোক্ত ছবিতে বড় তরঙ্গকে কখগ দ্বারা নির্দেশ করা হয়েছে। প্রতিটি বড় তরঙ্গই ছোট ছোট তরঙ্গ দ্বারা গঠিত। এই ছোট বা মধ্যম তরঙ্গকে অআই দ্বারা চিহ্নিত করতে হয়।
তিনগুন তিনঃ (Triple Three)
এই কখগ-X-কখগ-X-কখগ ধাপ যেকোন তিনটি ধাপে (আঁকাবাঁকা, সমান, অনিয়মিত অথবা ত্রিভুজ) গঠিত হয় এবং দুইটি X তরঙ্গ দ্বারা সংযুক্ত থাকে।
তিনগুন তিন তরঙ্গের উদাহরণঃ
সবসময় ইলিয়ট তরঙ্গের ধাপসমূহের ব্যাপারে পরিষ্কারভাবে পর্যবেক্ষণ করুন। কিন্তু যদি কখন আটকে যান বা ধাপসমূহ ঠিকভাবে না আঁকা যায় তবে অন্যান্য পর্যবেক্ষণ পদ্ধতি যেমন ইন্ডিকেটর, ফিবোনাক্কি ইত্যাদি ব্যবহার করে সিদ্ধান্ত নিন।
বিশেষভাবে লক্ষণীয়ঃ সকল কখগ কারেকশনে (আঁকাবাঁকা, সমান, অনিয়মিত, দ্বিগুণ তিন, তিনগুন তিন) গ তরঙ্গ টি ৫ তরঙ্গের ধাপে গঠিত। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। গ তরঙ্গের পর নতুন ইম্পালসিভ তরঙ্গে ট্রেডের/বিনিয়োগের পরিকল্পনা করার পূর্বে এটা ভাল করে দেখে নিতে হবে।